আশরাফুল ইসলাম গাইবান্ধা: গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী প্রেসক্লাবের ত্রি বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন শাহ আলম সরকার ও সাধারণ সম্পাদক হিসাবে পাপুল সরকার,সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে আব্দুল মতিন মোহাম্মাদসহ কার্য নির্বাহী কমিটির ১১ জন নির্বাচিত হয়েছেন। পলাশবাড়ী প্রেসক্লাবের গঠিত নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আয়োজনে ২১ অক্টোবর সোমবার ত্রি বার্ষিক নির্বাচন শেষে নির্বাচন কমিশন ফলাফলে ১১ টি পদের মধ্যে ২ টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় ২ জন নির্বাচিত হন তারা হলে কোষাধ্যক্ষ হামিদুল ইসলাম মন্ডল ও সমাজ কল্যাণ ও ধর্মীয় সম্পাদক আশরাফুজ্জামান শাহিন। এর পর সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সহ সভাপতি, সহ সাধারণ সম্পাদক ৯ টি পদের নির্বাচনের সিদ্ধান্তে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের ফলাফলে মোট ২৫ টি ভোটের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৭টি ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন শাহ আলম সরকার তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি হিসাবে মশফিকুর রহমান মিল্টন পেয়েছেন ৮ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে পাপুল সরকার ১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি হিসাবে ফেরদাউস মিয়া পেয়েছেন ৮ ভোট ,এ পদে ৫ ভোট পেয়েছেন শাহ আলম সরকার। সহ-সভাপতি পদে ১৩ ভোট পেয়ে আশরাফুজ্জামান সরকার নির্বাচিত হয়েছেন। সহ - সাধারণ সম্পাদক পদে ১৮ ভোট পেয়ে হাসিবুর রহমান স্বপন নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়াও ১৪ ভোট পেয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মতিন মোহাম্মাদ, প্রচার ও প্রকাশনা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক -বিদূষ রায়, দপ্তর সম্পাদক - মিলন মন্ডল, কার্যকারি সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মতিয়ার রহমান লাভলু,এ্যাড. আবেদুর রহমান সবুজ। বাসুদেবপুর চন্দ্র কিশোর স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র প্রভাষক নবীউল ইসলাম কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করে ৫ সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে নির্বাচন কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন আর্দশ কলেজের প্রভাষক হামিদুল হক,রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি শেখ রানা,সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রনেতা ইউসুফ উদ্দিন মন্ডল উল্লাস । সাধারণ সভা ও ত্রি -বার্ষিক নির্বাচন পরিচালনায় পর্যবেক্ষক হিসাবে সার্বক্ষনিক দায়িত্ব স্থানীয় ও জেলার গণমাধ্যমকর্মীরা। এছাড়াও আইন শৃংখলা বজায় রাখতে ও নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগীতা করে পলাশবাড়ী থানা পুলিশের একটি টিম। এদিকে নব নির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পলাশবাড়ী রিপোর্টার্স ইউনিটিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।